বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর সঠিক নিয়ম জানুন
আজকের এই আর্টিকেলটিতে আমরা বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর সঠিক নিয়ম
সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনারা যদি বিদেশ থেকে বাংলাদেশের টাকা পাঠানোর নিয়ম
সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আজকে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে করবেন তাহলে সব বুঝতে
পারবেন।
আজকের আর্টিকালে টাকা পাঠানোর নিয়মের সাথে আরও বিদেশ থেকে কি কি পাঠানো যায় তার
সম্পর্কে আলোচনা করব। বিদেশ থেকে বাংলাদেশের টাকা পাঠানোর নিয়ম এবং কোন ব্যাংকের
মাধ্যমে আপনি সহজে বাংলাদেশ টাকা পাঠাতে পারবেন তার সম্পর্কে আলোচনা।
পেজ সূচিপত্রঃ বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা সঠিক পাঠানোর নিয়ম জানুন
- বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর দ্রুততম মাধ্যম কোনটি
- বিদেশ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায়
- বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
- বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
- বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
- বিদেশ থেকে কি কি আনা যায় জানুন
- বিদেশ যেতে কি কি প্রয়োজন জেনে নিন
- শেষ মন্তব্যঃবিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর সঠিক নিয়ম জানুন
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর দ্রুততম মাধ্যম কোনটি
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর দ্রুততম মাধ্যম কোনটি বাংলাদেশ থেকে প্রতিনিয়ত অনেক
প্রবাসীরা বিদেশ ভ্রমণ করছে এবং অনেকেই জানেন না যে বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর
দ্রুততম মাধ্যম কোনটি।এই বিষয়গুলো অনেকের জানা না থাকার কারণে বিভিন্ন সমস্যায়
পড়েন।এই সমস্যাগুলো থেকে সমাধান করার জন্য আপনাদের জন্যই আজকের এই তথ্যগুলো খুবই
গুরুত্বপূর্ণ।
বিদেশ থেকে যেসব ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠানো যায় যেমন ইস্টার্ন ব্যাংক ইসলামী
ব্যাংক ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন বিকাশের মাধ্যমে ইত্যাদি।বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা
পাঠানোর নিয়ম এই মাধ্যম গুলো ব্যবহার করলে খুব সহজেই বিদেশ থেকে বাংলাদেশে খুব
দ্রুত টাকা পাঠানো সম্ভব।এছাড়াও বিকাশে টাকা পাঠালে খুব সহজে বাংলাদেশে টাকা
উঠানো সহজ হয়।
এছাড়া যদি চান কোন ব্যাংকের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংক বা বা ইস্টার্ন ব্যাংক এই
ব্যাংকের মাধ্যমে খুব সহজে টাকা পাঠাতে পারেন এতে বোনাস রয়েছে যা টাকা পরিমাণ কম
কাটে।তাছাড়া টাকা পাঠানোর জন্য যে কোন ব্যাংকে মানি এক্সচেঞ্জ অফিসে গেলে আপনার
টাকা পরিমাণ কত উঠাবেন তাদেরকে জানান।তাদের একটি কেওয়াইসি ফর্ম রয়েছে এই ফর্মটা
আপনার ব্যক্তিগত তথ্য পাসপোর্ট ভিসার তথ্যগুলো দিয়ে পূরণ করতে হবে।
এবং সেখানে কোন ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে চান সে ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট নাম্বার
ব্যাংক নাম্বার সুইফট কোড এ তথ্যগুলো প্রদান করতে হবে।সাধারণত এগুলো ব্যাংকের
মাধ্যমে আপনি খুব সহজে বিদেশ থেকে টাকা পাঠাতে পারবেন।তবে আপনি যার কাছে টাকা
পাঠাবেন বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠালে মানি এক্সচেঞ্জ এর মাধ্যমে সে নিজেই টাকা
উঠাইতে পারবে।
বিদেশ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায়
বিদেশ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় বিভিন্ন দিক থেকে অনেকে নিজের
কর্মসংস্থানের জন্য প্রবাসে পাড়ি দিচ্ছেন।অনেকেই ফ্যামিলি র চাহিদা পূরণ করতে
গিয়ে অনেকেই প্রবাস জীবনে অনেক বছর কাটিয়ে দেন।তবে বেশিরভাগ বাংলাদেশ থেকে
দেশের বাইরে অনেক প্রবাসী রয়েছে।যারা প্রবাসীরা রয়েছে তাদের পাঠানোর রেমিটেন্স
এর মাধ্যমে আমাদের বাংলাদেশ অর্থনৈতিক খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম এবং অনেকে বিভিন্ন দেশে কর্মসংস্থানের
জন্য যান কিন্তু অনেকেই জানেন না যে বিদেশ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় এবং
দেশে কত পার্সেন্ট ভ্যাট কাটতে পারে।তাহলে আজকে জানা যাক বিদেশ থেকে সর্বোচ্চ কত
টাকা পাঠানো যায় বাংলাদেশ।বিদেশ থেকে টাকা পাঠাতে হলে সর্বোচ্চ এককভাবে 50000
থেকে শুরু করে আড়াই লাখ পর্যন্ত পাঠানো সম্ভব।
এছাড়া মাসিক ভাবে পাঠাতে গেলে দুই লাখ পাঁচ লাখ পাঠানো যায়।তবে এই টাকা
বাংলাদেশে আসার পর প্রণোদনা পায় ব্যাংক ২.৫% ভ্যাট কাটে।তবে বলা যায় হয়তো কয়েক
দশকের পর টাকা পাঠানোর মান আরো বেড়ে যেতে পারে আশা করা যায়।এই মূল্যবান টাকা
পাঠানোর জন্য প্রতি মাসে বাংলাদেশে অর্থনৈতিক খাতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
করছে। যা বাংলাদেশের কাছে অর্থনৈতিক খাতে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করে আরো উন্নত
করতে সাহায্য করছে।আশা করি বিস্তারিত তথ্য গুলো আপনারা সঠিকভাবে বুঝতে পেরেছেন।
বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা পাঠানোর নিয়ম বর্তমানে বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা
পাঠানোর জন্য বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে এবং খুব সহজেই টাকা পাঠানো যায়।অনেক
প্রবাসীরা বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর মাধ্যমে বাংলাদেশের যে শুল্ক ভ্যাট পেয়ে থাকে
তা বাংলাদেশকে অনেক উন্নত করতে সাহায্য করছে।এছাড়াও বিদেশ থেকে বিকাশের মাধ্যমে
খুব সহজেই টাকা পাঠানো সম্ভব।
তবে প্রেরক এর অবশ্যই বিকাশ অ্যাপ থাকতে হবে এবং প্রাপক বিকাশ অ্যাপ থাকতে হবে।যে
প্রেরক টাকা পাঠাবেন অবশ্যই অ্যাকাউন্ট নাম্বার বিকাশ নাম্বার সঠিক থাকতে হবে এবং
সকল তথ্যগুলি সঠিকভাবে জানা উচিত।প্রাপক ঘরে বসেই বিকাশের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন
করতে পারবে।তবে আপনি যতগুলো টাকা পাঠাবেন তত পরিমাণ ভ্যাট হিসাবে কেটে নিবে।
এছাড়া আপনি যে ব্যাংকের মাধ্যমে বিকাশের মাধ্যমে পাঠাতে চাচ্ছেন অবশ্যই মানি
এক্সচেঞ্জ অফিসে এই সকল তথ্যগুলো জানা উচিত।পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে বসে থেকে
বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠানো সম্ভব এবং গ্রাহক সহজেই হাতে টাকা পেয়ে
থাকে।বর্তমান ডিজিটাল সময়ে উন্নত মাধ্যম যা মানুষের মধ্য গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে
কাজ করছে।
এছাড়াও দেশের অর্থনৈতিক খাতে ব্যাপকভাবে বিরাজ করছে।এছাড়া যদি ব্যাংকের মাধ্যমে
টাকা পাঠাতে চান তাহলে অবশ্যই ইসলামী ব্যাংক ওয়েস্টার্ন ব্যাংক এর মাধ্যমে সকল
তথ্য সহজেই টাকা পাঠাতে পারে।বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম বিস্তারিত
তথ্য গুলো আমরা সঠিকভাবে আশা করি আপনাদের বুঝাতে পেরেছি।
বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনেকেই
বিদেশ পাড়ি দিচ্ছেন।অনেক প্রবাসী ভাইয়েরা রয়েছে যে বিদেশ থেকে কিভাবে কোন
পদ্ধতির মাধ্যমে এক দেশ থেকে যেকোনো দেশে টাকা পাঠানো সম্ভব।অনেকে না জানার কারণে
বিভিন্নই সমস্যায় পড়েন।যারা জানেন না ওই সমস্ত সকল ভাইদের জন্য বলছি কিভাবে
বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট খোলা যায়।
এই সমস্ত তথ্য জানার জন্য মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।আমরা অনেকেই কমবেশি জানি যে
বিকাশে একাউন্ট কিভাবে ক্রিয়েট করা যায়।তবে অনেকে জানেন না যে বিদেশ থেকেও
বিকাশ একাউন্ট খোলা সম্ভব।বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম এই একাউন্ট
খোলার জন্য আপনাকে যেসব পদ্ধতি গুলো জানতে হবে।
যেমন আপনার যদি বিকাশ একাউন্ট খোলা থাকে তাহলে ওই দেশে গিয়ে নম্বর পরিবর্তন করে
একাউন্ট খুলতে পারেন।এছাড়া যদি আপনি বলেন আমার তো বিকাশ অ্যাপ নেই কিভাবে কোথায়
পাবো।তাহলেই জানার জন্য আপনার হাতে থাকে স্মার্টফোনের মাধ্যমে করতে পারেন খুব
সহজে।তো এই বিকাশ অ্যাপ কোথায় পাবেন চলুন তাহলে জেনে নেই।
প্রথমে আপনি আপনার ফোনটি ওপেন করে যে কোন ব্রাউজারে গিয়ে বা প্লে স্টোরে গিয়ে
সার্চ করবেন বিকাশ অ্যাপ তাহলে আপনার সামনে অ্যাপটি প্রদর্শিত হবে।অ্যাপটি ওপেন
করার পর আপনার ব্যক্তিগত তথ্য চাইবে এই তথ্যগুলো সঠিকভাবে দিতে হবে।এরপর অ্যাপস
খোলার জন্য যেসব তথ্য চাইতে পারে।
আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র পিতার নাম মাতার নাম জন্ম সাল আপনার ফিঙ্গারপ্রিন্ট
বর্তমান বসবাসরত ঠিকানা ইত্যাদি।এই তথ্যগুলো সঠিকভাবে পূরণ করার পর আপনি সাবমিট
করুন।আপনি বিদেশের মাটিতে বসে থেকেই খুব সহজেই বিকাশ অ্যাপটি খুলতে পারেন।এছাড়াও
এই বিকাশে অ্যাপের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে খুব দ্রুত গতিতে টাকা পাঠাতে
সম্ভব।
আপনি শুধু যে দেশে রয়েছেন সেই দেশের নম্বরটা পরিবর্তন করুন এবং লগইন করুন তাহলে
আপনার কাজ শেষ।এবং ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়ার পর সাবমিট করলে আপনার একাউন্ট খোলা
শেষ।আপনি চাইলে বিদেশে বসে থেকে যেকোনো মুহূর্তে বিকাশ অ্যাপ খুলতে পারেন।আপনারা
বুঝতে পেরেছেন যে কিভাবে বিদেশে বসে থেকে বিকাশ অ্যাপ খোলা যায়।
বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে অনেকেই প্রবাস
জীবনে ভ্রমণ করছে।অনেকে বিভিন্ন কাজের উদ্দেশ্য কর্মসংস্থানের জন্য বিদেশ ভ্রমণ
করছে।এই ভ্রমণ করার ফলে ফ্যামিলি চাহিদা পূরণে এবং ভালো কর্মসংস্থানের জন্য
প্রবাসে অনেকে রয়েছেন।তবে আপনি যদি কখনো প্রবাসে যাওয়ার চিন্তা ভাবনা করে থাকেন
তাহলে অবশ্যই আপনার সকল তথ্যগুলো জানা উচিত।
আপনি যদি কখনো বিদেশে গিয়ে থাকেন অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে
টাকা পাঠানো যায় কিনা।বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম যদি কোন প্রবাসী
না জেনে প্রবাস জীবনে পাড়ি দেন হয়তো কখনো কোন সমস্যার কারণে বিপদ হতে পারে তখন
এই সমস্যাটা বেশি দেখা দেয়।
তাই আপনাদের কে বলব বিদেশে ভ্রমন করার আগে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা পাঠানোর
মাধ্যমে গুলো জেনে নেওয়া উচিত।এতে করে আপনার বিদেশ ভ্রমণ যাত্রা সুবিধা হবে এবং
খুব সহজে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা পাঠাতে পারবেন।এছাড়া অনেকে বিদেশে গিয়ে কোন
সমস্যার কারণে বাংলাদেশ থেকে টাকা পাঠানোর প্রয়োজন হতে পারে।
তাই বিদেশে যাওয়ার আগে এই সকল তথ্যগুলো সকলের জানা উচিত।তবে বাংলাদেশ থেকে
বিকাশের মাধ্যমে বা বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশে টাকা পাঠানো খুব সহজ।যে সব
ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠানো যায় যেমন ইসলামী ব্যাংক ওয়েস্টার্ন ব্যাংক এই ব্যাংকের
মাধ্যমে খুব সহজে এক দেশ থেকে আরেক দেশে টাকা পাঠানো সম্ভব।
ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে গেলে অবশ্যই আপনার ব্যক্তিগত তথ্য প্রয়োজন হবে।
এবং সেই টাকা পাঠানোর জন্য সেই অ্যাকাউন্ট নাম্বার ভিসা নাম্বার পাসপোর্ট নাম্বার
এই জাতীয় তথ্যগুলো দিয়ে আপনাকে সহযোগিতা করতে হবে।এভাবে আপনি যেকোনো মুহূর্তে
যে কোন দেশে খুব সহজে টাকা পাঠাতে সক্ষম।
বিদেশ থেকে কি কি আনা যায় জানুন
বিদেশ থেকে কি কি আনা যায় জানুন বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর অনেক লোক কাজের জন্য
প্রবাসে ভ্রমন করছে।নিজের কর্মসংস্থানের জন্য অনেকেই বিদেশ পাড়ি দেন।তবে বর্তমান
সময়ে এই প্রবাসীদের কারণে বাংলাদেশের রেমিটেন্স আসার ফলে বাংলাদেশ উন্নতর দিকে
এগিয়ে যাচ্ছে।অনেক প্রবাসীরা রয়েছে অনেকেই জানেন না যে বিদেশ থেকে কি কি আনা
যায় আর কি কি আনা যায় না।
দেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম আজকের আলোচনায় বিস্তারিত ভাবে আপনাদের
বলবো।বিদেশ থেকে যেসব জিনিস নিয়ে আসতে পারেন যেমন মোবাইল ফোন ল্যাপটপ সিগারেট
ঘড়ি স্বর্ণালংকার কসমেটিক্স শাড়ি অ্যালকোহল জাতীয় খাবার ইত্যাদি।তবে যারা
বিদেশী নাগরিক রয়েছে পাসপোর্ট রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এক বোতল মদ নিয়ে আসার
অনুমতি রয়েছে বলে জানা যায়।
এছাড়া স্বর্ণালংকার মোবাইল ফোন ল্যাপটপ এই জাতীয় জিনিসগুলো সীমিত পরিমাণে নিয়ে
আসা সম্ভব। অতিরিক্ত পরিমাণে যে কোন জিনিস নিয়ে আসলে বিমানবন্দরে এয়ারপোর্টে
কাস্টমার অফিসার আটক করবে।তাই এই তথ্য গুলো আপনাদের সকলে জানা উচিত যে কি কি
প্রোডাক্ট নিয়ে আসা সম্ভব।
আপনারা যদি কখনো অতিরিক্ত কোন জিনিস নিয়ে আসে থাকেন তাহলে এয়ারপোর্টে আপনাকে
কাস্টম অফিসার আটক করবে।যদি কখনো অবৈধভাবে জিনিসপত্র বাংলাদেশে নিয়ে আসেন
ভুলক্রমে যদি কখনো ধরে ফেলে তাহলে অনেক বড় শাস্তির ব্যবস্থা করতে পারে।তাই সতর্ক
থাকা উচিত এ সকল জিনিস থেকে সীমিত পরিমানে আনা উচিত।
এতে করে আপনার যে কোন জিনিস খুব সহজেই বাংলাদেশে নিয়ে আসা সম্ভব।এখন আপনারা
জানতে পেরেছেন যারা প্রবাসীরা রয়েছেন বিদেশ থেকে কি কি জিনিসপত্র নিয়ে আসতে
পারেন।এছাড়া কতটুকু জিনিস বাংলাদেশে নিয়ে আসতে পারেন সকল বিস্তারিত ভাবে বলা
হয়েছে।
বিদেশ যেতে কি কি প্রয়োজন জেনে নিন
বিদেশ যেতে কি কি প্রয়োজন জেনে নিন আমরা যারা নতুন রয়েছি আমাকে অনেকেই জানতে
চাই যে বিদেশ যেতে হলে কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হতে পারে।অনেকেই এই সকল তথ্য গুলো
না জানার কারণে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকে।তো আজকে আপনাদের সঠিকভাবে
বিস্তারিত ধরবো যে বিদেশ যেতে কি কি প্রয়োজন পড়ে।
আপনাকে আগে অবশ্যই বিদেশ যাওয়ার সম্পর্কে পুরোনো প্রবাসীদের কাছ থেকে সকল
তথ্যগুলো জেনে নেওয়া উচিত।এতে করে আপনার যাত্রাটা সুবিধাজনক হবে।বিদেশ যেতে হলে
আপনার ১৮ থেকে বিশ বছর বয়স হতে হবে।আপনি কোন দেশের নাগরিক তার অবশ্যই একটি
জাতীয় পরিচয় পত্র থাকতে হবে।এছাড়া বিদেশ যাওয়ার জন্য বৈধ ভিসা বৈধ পাসপোর্ট
প্রয়োজন পড়বে।
আপনার মেডিকেল রিপোর্ট এবং বসবাসর বর্তমান যেখানে রয়েছেন তার সার্টিফিকেট।এছাড়া
আরো রয়েছে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পত্র আপনি কি উদ্দেশ্যে যাচ্ছেন তার প্রমান পত্র
থাকতে হবে।যেকোনো দেশে যাওয়ার জন্য আপনি তিনটি মাধ্যমে যেতে পারেন।যেমন এক
নাম্বার চাকরির উদ্দেশ্যে দুই নাম্বার পড়াশোনার উদ্দেশ্যে তিন নাম্বার শ্রমিক
হিসাবে।
এছাড়া আপনি বিদেশে যাওয়ার পর আপনার টাকা পাঠানোর জন্য বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট
প্রয়োজন পড়বে।সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন বাংলাদেশে থাকাকালীন এই সমস্যাগুলো
সমাধান করে তারপর আপনার যাত্রা শুরু করা উচিত।বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর
নিয়ম এখন আপনারা জানতে পেরেছেন যে বিদেশ যেতে হলে কি কি ডকুমেন্টস প্রয়োজন হয়।
শেষ মন্তব্যঃবিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর সঠিক নিয়ম জানুন
বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর সঠিক নিয়মগুলি অনুসরণ করা অত্যন্ত জরুরি।
প্রথমত, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস প্রস্তুত রাখুন এবং স্থানীয় ব্যাংক বা মানি
ট্রান্সফার সার্ভিসের মাধ্যমে পাঠান। দ্বিতীয়ত, স্থানীয় নিয়ম এবং শুল্ক
সম্পর্কে সচেতন থাকুন। তৃতীয়ত, সুবিধাজনক রেট এবং ফি তুলনা করুন। সর্বশেষে,
প্রাপকের তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করুন যাতে কোনো সমস্যা না হয়। সঠিক নিয়ম মেনে
চললে টাকা পাঠানো আরো নিরাপদ এবং দ্রুত হবে।
অভিষেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url